সরকারি বাংলা কলেজ, মিরপুর : ছবি - BCFPC |
$ads={1}
ইতিহাসের পাতায় সরকারি বাঙলা কলেজ
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের প্রত্যক্ষ ফসল সরকারি বাঙলা কলেজ। বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতি রক্ষায় এবং বাংলাকে শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে ১৯৬২ সালে এই কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হয়। তৎকালীন সময় উচ্চশিক্ষার মাধ্যম ছিলো ইংরেজি। কেবল মাত্র এই কলেজে বাংলা মাধ্যমে পড়ানো হতো বলেই এই কলেজের নামকরন করা হয় বাঙলা কলেজ। এই কলেজ প্রতিষ্ঠার সঙ্গে জড়িয়ে আছে বেশ কয়েক মহৎ মানুষের নাম। অনেকেরই চিন্তা ও পরিশ্রমের সম্মিলিত ফসল সরকারি বাঙলা কলেজ। তবে অনেক মনীষী রেখেছেন অতিগুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। তাদের মধ্যে প্রথমে যার নাম শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণযোগ্য, তিনি ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ।
প্রথম বর্ষের কলেজের ছাত্র ও অনুষদদের সাথে অধ্যক্ষ আবুল কাশেম, ১৯৬২ |
ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ সে সময় বাংলা একাডেমিতে কাজ করছিলেন ‘পূর্ব পাকিস্তানি ভাষার আদর্শ অভিধান’ প্রকল্পের সম্পাদক হিসেবে। কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার মাধ্যমে কোনো ভাষা- এ তথ্য অনুসন্ধান করে তিনি জানতে পারেন, পশ্চিম পাকিস্তানের করাচিতে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে উর্দু কলেজ। ওই আদলে পূর্ব পাকিস্তানে বাংলা পঠন-পাঠনবিষয়ক একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কীভাবে তৈরি করা যায়, এ জন্য বিভিন্ন মহলে আলোচনা ও যোগাযোগ শুরু করেন তিনি। সরকারি পর্যায়ে যোগাযোগ করলে শিক্ষা বিভাগ থেকে তাকে জানানো হয়, এই আদলে পূর্ব পাকিস্তানে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে মিরপুরে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সেখানে বাংলা নামের একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে বটে তবে তা মাধ্যমিক পর্যায়ের। করাচির উর্দু কলেজের আদলে ঢাকায় কীভাবে বাঙলা কলেজ প্রতিষ্ঠা করা যায়, এ লক্ষ্যে ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর উদ্যোগে বাংলা একাডেমিতে একটি সভা আহ্বান করা হয়। ওই মোতাবেক ১৯৬১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বাংলা একাডেমি সভাকক্ষে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ।
মনীষী ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ‘ঙ’ শব্দকে জোর প্রস্তাব করেন ‘বাঙলা কলেজ’ লেখার জন্য। কারণ ‘ঙ’ যেমন একটি আত্মনির্ভরশীল বর্ণ, যা ‘ং’ য়ের মতো মুখাপেক্ষী নয়- তেমনি বাঙলা কলেজ হবে অমুখাপেক্ষী আর স্বাধীন প্রতিষ্ঠান ঠিক ‘ঙ’-এর মতো।
ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ বাঙলা কলেজ প্রতিষ্ঠার জন্য সন্ধান করেছিলেন, গুরুত্ব দিয়েছিলেন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ার পূর্ব অভিজ্ঞতা আছে ও মাতৃভাষার প্রতি দরদি- এমন ব্যক্তিদের। এ বিষয়ে তিনি প্রিন্সিপাল ইবরাহীম খাঁকে যোগ্য মনে করেছিলেন। ঢাকার বকশীবাজার নবকুমার ইনস্টিটিউটে ভাড়ার বিনিময়ে ‘বাঙলা কলেজ’ যাত্রা শুরু করে ১৯৬২ সাল থেকে। যেহেতু নবকুমার ইনস্টিটিউটে দিনের বেলা তাদের নিজস্ব শিক্ষা কার্যক্রম চালু ছিল, সেহেতু নতুন এ কলেজটি যাত্রা শুরু করে নৈশ কলেজ হিসেবে। নৈশ কলেজ হলেও প্রথম সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তের আলোকে এখানে চালু হয় সহশিক্ষা কার্যক্রম। প্রতিষ্ঠালগ্নের অধ্যক্ষ আবুল কাশেম দীর্ঘকাল অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেছেন। নিজের সিদ্ধান্ত, মমতা দিয়ে সাজিয়েছেন কলেজটিকে। তার এই অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ পরে কলেজ ছাত্রাবাসের নামকরণ করা হয় তার নামে।
$ads={1}
বকশীবাজারে নবকুমার ইনস্টিটিউটে কলেজের কার্যক্রম সচল ছিল প্রায় দুই বছর। এর মধ্যে নানা দিক থেকে কলেবর বাড়ে কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস করার জন্য বেসরকারি পর্যায়ের কিছু বিদোৎসাহী এগিয়ে আসেন। তাদের সাহায্যে মিরপুর ১-এ প্রায় ১৬ দশমিক ১৮ একর জমির ওপর নির্মিত হয় কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস। এরই মধ্যে শুরু হয় ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ।
ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে বাঙলা কলেজ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে : ছবি - BCFPC |
স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে ১৯৭১ সালে পুরো জাতি মহান মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে এ কলেজটি পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বর্বর নির্যাতন কেন্দ্রে পরিণত হয়। মুক্তিযুদ্ধের সময় বাঙলা কলেজে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ক্যাম্প স্থাপন করে। শ্রেণিকক্ষ, ভবন ও অধ্যক্ষের বাসভবন ছাড়াও বিশাল এই ক্যাম্পাস ছিল পুকুর, ডোবা, খাল, নালা এবং বিভিন্ন গাছপালায় পুরিপূর্ণ একটি জঙ্গলাকীর্ণ স্থান।
জাতীয় ফুল শাপলার সাজে বাঙলা কলেজ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার : ছবি - BCFPC |
দেশের তরে বাঙলা কলেজ
স্মৃতিতে কৃতিরা- বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ সব আন্দোলন-সংগ্রামে বাঙলা কলেজ প্রতিষ্ঠা ব্যক্তিবর্গের এবং ছাত্রদের অংশগ্রহণ ছিল প্রথম সারিতে। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে কৃতিত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন বাঙলা কলেজের প্রতিষ্ঠাতা প্রিন্সিপাল আবুল কাসেম। এছাড়া ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ, প্রিন্সিপাল ইব্রাহিম খাঁ, খান বাহাদুর খান, আব্দুল হাকিম, এস মাহমুদ প্রমুখ তাদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে অবদান রেখে গেছেন। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধেও অবদান রাখেন শিক্ষার্থীরা। এ ছাড়া ১৯৬৯ সালের ছাত্র গণআন্দোলনের সময় সংগ্রামী ছাত্রদের সহযোগিতায় বাঙলা কলেজের ছাত্র-শিক্ষকদের আন্দোলন ব্যাপক গণভিত্তি লাভ করে এবং ৯০ এর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনসহ গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রামগুলোতে এ কলেজের ছাত্রদের অবদান জড়িয়ে আছে।
$ads={1}
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন পাকিস্তানি বাহিনী এবং তার সহযোগীরা বাঙলা কলেজে স্থানীয় বাঙালি ও মুক্তিযোদ্ধাদের ধরে এনে হত্যা করে এবং সম্ভ্রম কেড়ে নেয় অসংখ্য মা-বোনদের। এখানে রয়েছে গণকবর, লাশ ফেলার কুয়া, জোড়া গাবগাছ।
৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে বাঙলা কলেজ এর বধ্যভূমিতে নিহতদের স্মরণে নির্মিত স্মৃতিস্তম্ভ |
১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও তার সহযোগীরা এই জোড়া গাবগাছের কাছে মুক্তিকামী বাঙালিদের ধরে এনে সারিবদ্ধভাবে দাঁড় করিয়ে হত্যা করত। মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাস বিভীষিকাময় গণহত্যার চিহ্ন হিসেবে লাশের স্তূপ ছিল এখানে। দেশ স্বাধীনের পর আবারও বাঙলা কলেজ তার শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে। মুজিববর্ষের প্রাক্কালে ওই নারকীয় হত্যাকা-কে এ প্রজন্মের সামনে উপস্থাপনের লক্ষ্যে অধ্যক্ষ ফেরদৌসী খানের নেতৃত্বে সরকারি বাঙলা কলেজ ক্যাম্পাসের বধ্যভূমি অনুসন্ধান ও চিহ্নিতকরণের লক্ষ্যে দুটি কমিটি গঠন করা হয়। পরে দুই কমিটির সদস্যদের সমন্বয়ে একটি ৫ সদস্যের কোর কমিটি গঠন করা হয় বাংলা বিভাগের প্রফেসর মোহম্মদ আবুল খায়েরকে আহ্বায়ক করে।
$ads={2}
কোর কমিটি একটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করে। সেখানে কলেজ ক্যাম্পাসের ৯টি স্থানকে চিহ্নিত করা হয়। ওই স্থানগুলো মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী ঘটনার সাক্ষ্য বহন করে। সংশ্লিষ্ট কমিটি এই সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত হিসেবে ১৯৭২ সাল ও পরবর্তী বিভিন্ন সময়ের পত্রিকার রিপোর্ট, প্রকাশিত গ্রন্থ ও প্রত্যক্ষদর্শীর বক্তব্য সংযোজন করে। পরে এই প্রতিবেদনের ভিত্তিতে বিষয়টি ১৯৭১ : গণহত্যা-নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর ট্রাস্ট সভাপতি অধ্যাপক ড. মুনতাসীর মামুনের গোচরে আনলে তার নির্দেশনায় সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় তিনটি স্থানে বধ্যভূমি সংরক্ষণে স্মৃতিফলক নির্মাণ করা হয়- ১। সরকারি বাঙলা কলেজ গণহত্যা স্মৃতিফলক; ২। গণহত্যার সাক্ষ্য বহনকারী আমগাছ, সরকারি বাঙলা কলেজ, ঢাকা ও ৩। গণহত্যার সাক্ষ্য বহনকারী জোড়া গাবগাছ।
১৯৬২ প্রতিষ্ঠিত বাঙলা কলেজ |
মিরপুর ছিল মুক্তিযুদ্ধের শেষ রণক্ষেত্র। সরকরি বাঙলা কলেজ বধ্যভূমি শুধু মিরপুরেই নয়, বাংলাদেশের অন্যতম একটি বধ্যভূমি। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় সহযোগীরা বাঙলা কলেজে অজস্র মুক্তিকামী মানুষকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে। মুক্তিযুদ্ধের সময়জুড়েই বাঙলা কলেজ ও এর আশপাশে নৃশংস হত্যাকা- চলেছে, হয়েছে নারী নির্যাতন। বিজয়ের মুহূর্তে কলেজজুড়ে পড়ে ছিল অজস্র জবাই করা দেহ, নরকঙ্কাল, পচা-গলা লাশ। বিভীষিকাময় গণহত্যার চিহ্ন ফুটে ছিল সর্বত্র। এই প্রাঙ্গণে চাপা পড়ে আছে অসংখ্য মানুষের হাড়-কঙ্কাল। এই প্রাঙ্গণে ছড়িয়ে আছে কত সহস্র হাড়পাঁজরের গল্প।
$ads={2}
মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত এমনই বর্বরতার স্মৃতিচিহ্ন বহন করে চলেছে সরকারি বাঙলা কলেজ।
বাঙলা কলেজ এর একাডেমিক কার্যক্রম
কলেজের ৬টি একাডেমিক ভবনের মধ্যে রয়েছে কলা ভবন, বিজ্ঞান ভবন, বাণিজ্য ভবন, উচ্চমাধ্যমিক ভবন, মৃত্তিকা ভবন এবং প্রশাসনিক ভবন। এছাড়াও নামাজ আদায়ের জন্য রয়েছে সুবিশাল মসজিদ।
বাঙলা কলেজ এর সুবিশাল সবুজে ঘেরা মাঠ : ছবি - BCFPC |
বর্তমানে এই কলেজের শিক্ষার্থীর সংখা প্রায় ৩৪ হাজার। এই বিপুল শিক্ষার্থীদের পাঠদানে বর্তমানে কলেজে ১৭৬ জন শিক্ষক কর্মরত আছেন। এছাড়াও সবুজে ঘেরা এই ক্যাম্পাসে বর্তমানে উচ্চমাধ্যমিক, অনার্স, মাস্টার্স ও ডিগ্রি পাশ কোর্স চালু রয়েছে। এর পাশাপাশি ১৮ টি বিষয়ের ওপর এই কলেজ থেকে অনার্স মাস্টার্স করা যায়। শিক্ষক, শিক্ষার্থীরদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা এবং কঠোর পরিশ্রমের ফলে এই কলেজের শিক্ষার্থীরা বর্তমান জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সাফল্য লাভ করছে।
$ads={2}
বাঙলা কলেজ এর বিভাগ ও অনুষদ সমূহ
বিজ্ঞান অনুষদ
- পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ
- রসায়ন বিভাগ
- গণিত বিভাগ
- উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ
- প্রাণিবিদ্যা বিভাগ
- মৃত্তিকাবিজ্ঞান বিভাগ
কলা ও সমাজবিজ্ঞান অনুষদ
- বাংলা বিভাগ
- ইংরেজি বিভাগ
- অর্থনীতি বিভাগ
- রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ
- সমাজকর্ম বিভাগ
- ইতিহাস বিভাগ
- ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ
- ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ
বাণিজ্য অনুষদ
- হিসাববিজ্ঞান বিভাগ
- ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিভাগ
- মার্কেটিং বিভাগ
- ব্যবস্থাপনা বিভাগ
$ads={2}
বাঙলা কলেজ এর আবাসিক ব্যবস্থা
দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা শিক্ষার্থীদের আবাসন সুবিধার জন্য রয়েছে ৫তলা বিশিষ্ট 'প্রিন্সিপাল আবুল কাশেম হল'। এছাড়াও সরকারি অনুদানে আরো ১টি ছাত্রাবাসের কাজ চলছে।
বাংলা কলেজে অধ্যক্ষ আবুল কাশেম ছাত্রাবাস, ১৯৬২ |
$ads={2}
বাঙলা কলেজ এর পরিবহ ও যাতায়াত ব্যবস্থা
কলেজের ছাত্র ও ছাত্রীদের জন্য রয়েছে "বিজয়" নামের একটি বাস। যা শিডিউল অনুযায়ী শহরের নির্ধারিত রুট হতে ছাত্র/ছাত্রীদের কলেজ ক্যাম্পাসে নিয়ে আসে এবং ক্যাম্পাস হতে নিয়ে যায়। ঢাকার মিরপুর ১ দারুস সালাম বাসস্ট্যান্ড থেকে ৫০ গজ দক্ষিণে রাস্তার পশ্চিম পাশে সরকারী বাংলা কলেজের অবস্থান। শহরের প্রাণকেন্দ্রে এর অবস্থান বলে যেকোনো যায়গা হতেই সহজেই কলেজে আসা যাওয়া করা যায়। ক্যাম্পাসের রুটে অনেক লোকাল ও সিটিং সার্ভিস বাস ও বি আর টি সি বাস প্রতিনিয়ত চলাচল করে। যা ব্যবহার করেও ছাত্র/ছাত্রীরা কলেজ ক্যাম্পাসে আসা যাওয়া করে থাকে।
প্রাকৃতিক লেক সৌন্দর্যের বাঙলা কলেজ : ছবি - BCFPC |
বাঙলা কলেজ এর সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন
$ads={2}
- বাঙলা কলেজ যুব থিয়েটার (বাকযুথি)
- বাঙলা কলেজ সাংবাদিক সমিতি (বাকসাস)
- বাঙলা কলেজ ডিবেটিং সোসাইটি
- বাঙলা কলেজ আবৃত্তি সংসদ
- বাঙলা কলেজ সাহিত্য সংসদ
- বাঙলা কলেজ চলচ্চিত্র ও আলোকচিত্র সংসদ
- বাঁধন (স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের সংগঠন)
- বাঙলা কলেজ ক্লিন এন্ড গ্রীন ক্যাম্পাস
- বাঙলা কলেজ সেভ দ্য ফিউচার ফাউন্ডেশন
- বাঙলা কলেজ ইয়ুথ গ্রাসিয়াস হিউম্যান
- বাঙলা কলেজ বিএনসিসি (সেনা, নৌ)
- বাঙলা কলেজ রোভার স্কাউট
- বাঙলা কলেজ রেড ক্রিসেন্ট
- বাঙলা কলেজ রেঞ্জার ইউনিট (গার্লস গাইড)
- বাঙলা কলেজ বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ
- বাঙলা কলেজ ৭১'র চেতনা
- বাঙলা কলেজ ফেন্সিং ক্লাব
- বাঙলা কলেজ বিজ্ঞান ক্লাব
- বাঙলা কলেজ ব্যবসা ক্লাব
- বাঙলা কলেজ ইংরেজি ভাষা ক্লাব
- বাঙলা কলেজ কুইজ ক্লাব
- বাঙলা কলেজ ক্যারিয়ার ক্লাব
- বাঙলা কলেজ পরিবেশ ক্লাব
- বাঙলা কলেজ দৈনিক অধিকার ''বন্ধুমঞ্চ''
তথ্যসূত্র
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন